৫ই আগষ্ট কে মনে প্রাণে ধারন করে না সরকারের উচ্চ পদস্থ বেশিভাগ কর্মকর্তারা।প্রধান উপদেষ্টা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেও আইন শৃঙ্খলার লাগাম টানতে পারতেছে না।এর অনেকগুলো কারন আছে
প্রথম কারন হল সরকারের উচ্চ পদস্থ বেশিভাগ কর্মকর্তারাই আওয়ামী লীগের শাসনামলে নিয়োগ।যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ হয়েছে।সে সময় বেশিভাগই ছিল আওয়ামী পরিবারের লোক বা আওয়ামী সমর্থক।তাই তারা কখনও এই সরকারকে সহযোগিতা করবে না উল্টো এই সরকার যেন বিপদে পড়ে সেই ব্যাবস্থা করবে
২য় কারন হল আওয়ামী লীগের আমলে শত শত কোটি টাকা দূর্নীতি করেছে যেটা এখন সম্ভব না।তাই তারা নিস্ক্রিয়। পকেটে নোট আসে না কাজে মন বসে না।
৩য় কারন হল ৫ই আগষ্টের শুরু রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ ছিল বর্তমানে তারা বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত আর এই সূযোগটাই নিতেছে অপরাধীরা।
৪র্থ পতিত সরকারের কিছু নেতা বিভিন্ন শহরের টোকাই ও নামকরা সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রকোট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যেটার বড় প্রমান গাজীপুর মহানগরীর সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম এর অডিও রেকর্ড এ বোঝা যায়।
উপরোক্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করলে বোঝা যায় অপরাধীদের অপরাধ দমনে সবাই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভক্ত রোধ করা না গেলে একে অন্যের দোষ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে।তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি।